২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৫০
আমার পিয় বলগার ফেসিবাদি সুমন রহমানকে সামুতে ইদানিম দেকা যাই না। তার নথুন কুন লিকাও পড়িথে পাই না। পেছবুখে তাহার সহিথ দুস্থি ইস্তাপন করিছিলাম, কিন্থুক কুন কারন ছারাই সে আমাকে তাহার দুস্থের তাল্লিকা হইথে অপশারম করিছে। আছারআছরনে সে ফেসিবাদি, তাই সাদারম বধ্রতা আর তাহার নিখঠ হইথে আষা কড়িনা। কিন্থুক তবুও আমি তাহার লিকার একলিষ্ট পাটখ। তাই অভিলম্বে তাহাকে সামুতে পিরি আসি হাদুমপাদুম কড়িবাড় আহোভান ঝানাই।
হে দীন মহাম্মদ তুমি পিরে এস।
- ১৭ টি মন্তব্য
- ২৫১ বার পঠিত,
দেশী পোলা বলেছেন: কাকু, আপনারেও তো দেখি না লেখক বলেছেন: বাথিজারে, অপিসে লুটশেটিম বাসাই লুটশেটিম ছাইপারকাপেথ লুটশেটিম ...
শান্তির দেবদূত বলেছেন: হে দীন মহাম্মদ তুমি পিরে এস। 
প্রশান্ত শিমুল বলেছেন: আমরার মন্তব্য খরবার অপশন নাই খ্যানে??? দেশী পোলা বলেছেন: কাকু, আপনে মডুদের আপিসে যাইয়া বলগান, ওখানে কফির ভয়ে লুটশেটিম হয় না 
হাসান মাহবুব বলেছেন: ফিঢ়ে এষু। 
রিসাত বলেছেন: পোস্ট কই গেল!! লেখক বলেছেন: এই পুশ্ঠকানি সামুবলগের একঠি সামপথিক আবাশিক ভাঢ় পথম পাথা হইথে সড়াই দিয়াচে। অতছ দেক বাথিজা, এই পুশ্ঠে কুন গালি নাই, কুন কারাপ কতা নাই, কুন নিয়মকানুন বঙ্ঘ করা হই নাই। ষুদু ষুদু কাগুর সাতে হাদুমপাদুম লাড়ানু হইথেচে।
শূন্য আরণ্যক বলেছেন: হে দীন মহাম্মদ তুমি পিরে এস। 
বুলবুল আহমেদ পান্না বলেছেন: শূন্য আরণ্যক বলেছেন: হে দীন মহাম্মদ তুমি পিরে এস।আমিউ পেছবুখে কাগুর সহিথ দুস্থি ইস্তাপন করিয়াছি......
, 
আলিফ দেওয়ান বলেছেন: বাথিজারে আমাদিগের পিয় ফেসিবাদি সুমন রহমান দীনুর উপড় অথ্যাছাড়ের শেশ নাই। শুনিলাম তাহাকে নাকি শাহাভাগে অনঝম নামখ একঠি গুন্ঢা আসি মারাথ্যক ছঠকানা মারিয়াচে। দীনু বাথিজা নাকি অনঝমের বৌ মিছেচ অনঝমকে মেইল মারি কিসপ আঝেবাঝে পস্থাভ দিয়াচিল। মিছেচ অনঝম বাথিজার মঝুরির টেকা মারি দিয়াচে, আবার অনঝম আসি বাথিজাক ফিডি সুজা করিছে। দীনু বাথিজার উপড় অথ্যাছাড়ের বিভরম কারবালার ইথিহাশকেউ হাড় মানাই রে বাথিজারা। দুক্কে তাহার জিভন গঢ়া। আলিফ দেওয়ান বলেছেন: ?? 
আসিফ রহমান বলেছেন: আরে কাগুরে! কেমন আছেন? কাগিমা পাইলেন? 
মজনু পাটোয়ারী বলেছেন: এসব কি? মাথামুনডু কিছুই বুঝলাম না। 
। 
রাইসুকে চিনি নববই এর মাঝামাঝি থেকে। তখন তার বগলে নানা নতুন নতুন বই শোভা পেত(এখন যেমনটা করেন শামীম রেজা) এবং খুব উদ্ধত থাকতেন উনি। বাংলা কবিতায় তার সমান কীর্তি আর কারও নেই বলে প্রকাশ্যই বলতেন। তার সাথে যারা চলতো তারা তাকে বেশ অসম্... Read Moreমানই করতো ভেতরে ভেতরে। সাহিত্যের গ্রুপ যেটা বুঝায় এদেশে সেটা সবচেয়ে সফলভাবে করেছেন রাইসু, নিজেদের কিছু অনুগত বাহীনি তৈরী করে যেমন সাইমন জাকারিয়া, যেমন অবনি অনার্য বা ইমরুল হাসান। কোনো একজন পাঠকের কাছেও এই তিনজনের বিশেষ কোনো গুরুত্ব আজ পর্যন্ত দেখলাম না।
সুমন রহমান প্রসঙ্গ ভিন্ন। সুমন রহমানের বই ঝিঝিট নিয়ে তার আশা ছিল অনেক। একারণে তিনি বিভিন্ন লাইনঘাট করে সাজ্জাদ শরিফ পর্যন্ত পৌছান, সাজ্জাদ নাকি নিজে বলেছিলেন তিনি বইটির রিভিউ করবেন। এই কথা সুমন এখণো তার বন্ধুদের কাছে বলে বেড়ান। সাজ্জাদ বইটির রিভিউ নিজে না করায় সুমন যোগ দেন সাজ্জাদ বিরোধীদর সাথে।
আজিজ মাকের্টের কোনায় দাড়িয়ে গাজা খাওয়া এদের কাজ। এ... Read Moreখানে আপনি পাবেন, কাজল, রিফাত,কফিল আহমেদ এবং সুমন রহমানদের। সাজ্জাদ বিরোধীদের গ্রুপে যোগ দিলেও সুমন সমান্তরালভাবে সাজ্জাদের সাথে একটা নিবিড় সম্পর্ক রেখে চলেন এখোনো।কথিত আছে, সাজ্জাদ শরিফকে তার বন্দুদের সম্পর্কে বিষিয়ে তোলেন সুমন রহমান। এমনকী ২০০৬ এ সুব্রত এবং মাসুদ খানের বই বাদ দেয়ার পিছনেও বেশ হাত ছিল তার।
আপাতত এই থাক, ইলেকট্রিসিটি চলে গেছে, ল্যাপটপ এখনি বন্ধ হয়ে যাবে।পরে আরও লেখা যাবে