Wednesday, April 14, 2010

পথাড়কদের দাল্লালি কড়িথে যাই কলুমর্শেদ এক নাড়ির হাথে পছন্ড ন্দানি কাইলু

বাথিজাবাথিজিরা, তুম্রা ত জান যে পেছবুখে বিড়িদ্ধ বিভাহিথা নাড়িদের ষহিথ পেমের অবিনই কড়ি কেমেড়া, বিলাকবেড়ি, লেপঠপ পভৃথি আদাই কড়িবার যে পথাড়না ছক্র ফেসিবাদি দীন মহম্মদ উড়পে সুমন রহমান ছালু কড়িয়াচে (এই পঝেক্টে তাহাড় সমগি ঝামাল ভাস্কুর, বাথ্য রাইছু, সোহেল হাছান গাল্লিবাঝ উ ইমড়ুল হাছান), তাহা লই সেড়িন পেরধৌচ একটি রিপুঠ মাড়িয়াচে।

সেই রিপুঠের পথিবাদ কড়িতে মাটে নামানু হইয়াচে এই পথাড়না ছক্রের ঝনসমযুগ কর্মকর্থা মাহবুব মোর্শেদ উড়পে কলুমর্শেদ উড়পে মাইগ্যা মর্শেদ উড়পে কলুমামোক। সে একঠি পুশ্ঠ মাড়িচে। বলিয়াচেঃ

একটা বিজ্ঞাপন :
আমি একজন দুঃস্থ কবি, সিনেমা বানাইতে চাই; আছেন কোনো দয়ালু নারী একটি মুভি ক্যামেরা পাঠাইবেন? প্রেম দেব, ভালোবাসা দেব। কবিও বানায়ে দেব। দাম্পত্য জীবনে অসুখী, ডিভোর্সি হইলে অগ্রাধিকার। গোপন সম্পর্কের কথা কাউকে বলবো না। রাজি থাকলে ইনবক্সে মেসেজ পাঠান। ওয়ালে কিছু লেখবেন না। কেউ জেনে গেলে অসুবিধা।

কাইলকা সকাল বেলা মানবজমিন পত্রিকায় 'ফেসবুকে ঢাকাই কবিদের প্রতারণা' শিরোনামে রিপোর্ট পইড়া একটা স্টেটাস দিছিলাম।
স্টেটাসটা নিম্নরূপ :
মানবজমিন ও নতুন দেশে প্রকাশিত সেরিন ফেরদৌসের রিপোর্টটা খারাপ সাংবাদিকতার উদাহরণ। পড়ে দেখেন। প্রাইভেসি লংঘন, ঢালাও অভিযোগ সহ বহু অভিযোগ করা যায় রিপোর্টটা নিয়া।
স্টেটাস দেওনের পর লঙ্কা কাণ্ড ঘইটা গেছে। আমার ইনবক্সে অনেক মেইল আসছে। সবার বক্তব্য হরে দরে এক। মাহবুব, কাজটা ভাল হয় নাই। সেরিন ফেরদৌসের রিপোর্ট সঠিক। এইটা সবার জানা উচিত। সবাই যাতে সতর্ক হয় সেইজন্য এই রিপোর্টের দরকার আছে। তুমি স্টেটাস সংশোধন করো।
স্টেটাসে অনেকে কমেন্ট কইরা বলছেন, এইটা খারাপ বা হলুদ সাংবাদিকতার উদাহরণ, ব্যাখ্যা বা প্রমাণ দেও। এইটা কেমনে প্রাইভেসি লংঘন করে? আমি উত্তরে কইছিলাম, রিপোর্ট যেহেতু ধারাবাহিক অতএব পুরা রিপোর্ট পইড়া তথ্যপ্রমাণ সব জাইনা লিখুম, কেন এই রিপোর্টরে খারাপ বলতেছি।
অনেকে আমাকে সমর্থন জানাইছেন। বলছেন, তারাও মনে করেন এইটা হলুদ সাংবাদিকতার উদাহরণ।
পরিস্থিতির সিরিয়াসনেস দেইখা আইজকাই লেখতে বসলাম। বিলম্বে দেরি হয়া যাইতে পারে।
প্রথমত, এইটা বইলা নেওয়া ভাল, যারা আমারে মেইল দিছেন ঘটনা সত্য বইলা তাদের সবার বক্তব্য, যুক্তি, তথ্যপ্রমাণের আভাস দেইখা আমি মোটামুটি বিশ্বাস করছি, ঘটনা সত্য। ঢাকার এক বা একাধিক কবি ও ফিল্মমেকার প্রতারণা ও ব্ল্যাকমেইলিংয়ের সঙ্গে জড়িত আছেন বইলা প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যায়। সেইদিক থিকা সেরিন ফেরদৌসের রিপোর্টে সত্য আছে বইলা ধারণা করা যায়।
কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হইলো, ঘটনার সত্যতা সত্ত্বেও সেরিনের রিপোর্টকে ভাল সাংবাদিকতা বলা যাইতেছে না।

কেন সেরিন ফেরদৌসের রিপোর্টকে ভাল সাংবাদিকতা বলা যাইতেছে না?
১. সেরিন অপরাধীদের পরিচয় দিছেন শুরুতে। লিখছেন, '' ওরা মূলত কবি; সঙ্গে কেউ কেউ গান করেন, কেউ আবার সিনেমাও বানান। ঢাকার সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে মোটামুটি একটা পরিচিতি আছে এদের।''
ঢাকা শহরে কবি, গান করে আবার সিনেমাও বানায় এমন লোকের সংখ্যা এখন অনেক। এদের অনেকে ভাল কাজ করতেছেন। কবিরা সিনেমা বানাইতেছেন এইটা সিনেমার জন্য ভাল। সিনেমা বানায়া মোটামুটি পরিচয় অর্জন করছেন এমন লোকের সংখ্যা অনেক। সেরিন অপরাধীর পরিচয় এমন সার্বিকভাবে দিছেন যে, প্রথম কয়টা লাইন পইড়াই কবি ও ফিল্মমেকার যত লোক আছে তাদের সবাইরে সন্দেহ করতে হয়। কেউ যদি কয়, লম্বা চুলের কয়জন লোকরে দেখলাম টিএসসিতে মারামারি করতেছিল। তাইলে পরদিন টিএসসি গামী সকল লম্বা চুলের লোকদের দিকে মারামারির অভিযোগ উঠবে। পাবলিক শুধু লম্বাচুল দেখবে। কিন্তু যে সাংবাদিক সে মারামারি করা লোকগুলা ছাত্রদল না ছাত্রলীগ না ছাত্রশিবির এইটা দিবে। যখন রিপোর্টের লক্ষ পাঁচজন লোক তখন সব কবি ও ফিল্ম মেকারকে দোষী সাব্যস্ত করা খারাপ ও দুর্বল সাংবাদিকতা।
২. রিপোর্টে সেরিন কবিতা লিখে নারীদের মন পাওয়াকেও অপরাধ হিসাবে দেখছেন। বলছেন, 'ফেসবুকে বন্ধু বানিয়ে রোমান্টিক কবিতায় প্রলুব্ধ করা হয়েছে প্রবাসী নারীদের।' এইটা কোনো অপরাধ না। কবিরা কবিতা লিখে যদি কারো প্রেম অর্জন করে তবে সেইটারে অপরাধ গণ্য করা যায় না। কবিতা যদি নারীদের প্রলুদ্ধ করে তবে বুঝতে হবে কবি শক্তিশালী অথবা নারীরা কবিতা পছন্দ করে। এইটা শৈল্পিক ব্যাপার। রিপোর্টে সেরিন কবিতাকে দোষারোপ না করলেও পারতেন।
৩. সেরিন রিপোর্টে 'পরকীয়া', বহুপ্রেম বা পলিগ্যামি ইত্যাদিকে খারাপ হিসাবে দেখছেন। এইটা একটা নৈতিক অবস্থান। এমন নৈতিক বায়াসনেস নিয়া রিপোর্ট লেখা যায় না।
৪. যারা 'ভিকটিম' তাদের ভাষ্যকে তিনি প্রমাণ হিসাবে ধরে নিছেন। এই 'অপরাধে' তাদের ভূমিকা আড়াল হয়া গেছে। 'ভিকটিমের' পরিচয় গোপন করা সাংবাদিকদের একটি নীতি। কিন্তু তার বক্তব্যকে সংবাদের একমাত্র সোর্স করে নয়। সেরিনের কাছে যদি অকাট্য প্রমাণ থেকেই থাকে তবে তিনি 'অপরাধী'কে নির্দিষ্ট করে দিতে পারতেন। পারলে তার নাম পরিচয় দিতে পারতেন। এ নিয়ে ধারাবাহিক গুজব রচনার দরকার আছিল না। নিয়ম হইলো, যে অভিযুক্ত তার বক্তব্যও নিতে হবে। সভ্য সমাজে তাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়াটা সংবাদপত্র, আদালত সবাই স্বীকার করে।
৫. সেরিন লিখছেন, 'নারীরা স্বেচ্ছায় ও অসাবধানতাবশত এই চক্রে পা দিয়েছেন' ফেসবুকের মতো একটি ওয়েল প্রটেক্টেড, প্রাইভেসি সচেতন সাইটে অসাবধানতাবশ পা দেওয়ার সুযোগ নাই বইলাই আমার মনে হয়। টিনেজ বা শিশুদের কথা আলাদা। রিপোর্টে পরকীয়া সম্পর্কে 'ভিকটিম' বইলাই হয়তো এই লাভ-গেমে নারীদের ভূমিকা আড়াল করা হইছে। তাদের সক্রিয়তার পুরা ইতিহাসটা আড়াল কইরা রিপোর্টটাকে একপাক্ষিকভাবে পরিবেশন করা হইছে।
৬. কোনো নারী কোনো কবি ফিল্মমেকারের সঙ্গে সম্পর্ক রচনার পর তার সঙ্গে গিফট বিনিময়ের পর কোনো কারণে সম্পর্কের অন্ত ঘটলে তাকে ভিকটিম করতেছেন কি না এবং স্বেচ্ছাপ্রদত্ত গিফটকে মুক্তিপন আখ্যায়িত করতেছেন কি না, এই স্বাভাবিক প্রশ্নের জবাব রিপোর্টে নাই। গিফট পাঠানো প্রেম বা বন্ধুত্বের সম্পর্কের ক্ষেত্রে অপরাধ নয়। দামী গিফট পাঠাইলে ভাল। দুঃস্থ কবির নানা কাজে সহায়তা করা সমাজ সেবার লক্ষণ। প্রতারকরা এইটা মনে না রাখলেও পরকালে এইজন্য বহুত সওয়াব হাসিল হবে। অবশ্য পরকীয়ার জন্য কঠিন শাস্তিও হবে।
৭. রিপোর্টে অপরাধ হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে একটা তথ্যই। সেটা হইলো : 'একপর্যায়ে টাকা পাঠাতে কেউ কেউ অপারগতা প্রকাশ করলে তাদের পাঠানো উপহার সামগ্রী, মেইল এবং ফেসবুক তথ্য তাদের স্বামী ও অন্যদের জানিয়ে দেয়ার ভয় দেখানো হয়েছে। এদের মধ্যে দু-একজন দেশে বেড়াতে গেলে গোপনে ছবি তুলে বস্ন্যাকমেইল করার মতো ঘটনাও ঘটেছে। ঢাকায় গিয়ে থানা-পুলিশও করতে হয়েছে কাউকে। '
এইটুকু সত্য প্রকাশ করতে গিয়া সেরিন ফেসবুক কোম্পানি, মার্ক জুকারবার্গ থেকে শুরু করে ঢাকার কবি, ফিল্মমেকার, লিটলম্যাগাজিনকর্মী, অনলাইন ম্যাগাজিন কর্মীদের দিকে যেমনে অঙ্গুলিনির্দেশ করছেন। যেমনে সবাইরে সন্দেহের তালিকায় যুক্ত করছেন তাতে তার বিরুদ্ধে কয়েকশ মানহানির মামলা হওয়া উচিত।
সব কথার শেষ কথা :
যে আসলেই অপরাধ করছে সেরিনের উচিত নতুন দেশ পত্রিকার সার্কুলেশন বাড়ানোর চিন্তা না কইরা দ্রুত তার নাম তথ্যপ্রমাণ সহকারে, তার বক্তব্য সহকারে প্রকাশ কইরা দেওয়া। নইলে, এই নিউজের লক্ষ্য হবে শুধু কানকথা তৈরির উপাদান হওয়া। নারীরা সাবধান হয়া কবিদের ফ্রেন্ডলিস্ট থেকে প্রত্যাহার করা শুরু করলে দেশের সাহিত্যে গজব নাইমা আসবে।

এই পুশ্ঠ পড়ি তাহাক ন্দাইয়াচে দিলড়ুভা শাড়মিং শড়মি নামক এক বীড় বাথিজি। দেক, মামো কিড়ুপ ন্দানি কাইয়াছে এই বীড় ড়মনির হাথে, দেক। তাহাড় পোদবন্দু ছাগুরাম তিরিভুজউ তাহাক রক্কার ঝন্য আগাই আসিছিলু কিন্থু ন্দানির মুকে পল্লায়ন কড়িয়াচে।


Dilruba Sharmin Sharmi
মাহবুব ভাই : সেরিনের সাথে আপনার দুইটা পার্থক্য। পার্থক্য নাম্বার ১. আপনার শব্দচয়ন ও উপস্থাপণা ভালো; সেরিনের অত্যন্ত খারাপ।
পার্থক্য নাম্বার ২. সেরিন যত খারাপ ভাবেই লিখুক না কেন, তিনি অপরাধীদের পক্ষ নেননি, আপনি অত্যন্ত ভালো ভাবে লিখে অপরাধীদের পক্ষ নিয়েছেন।
শুধুমাত্র ভালো উপস্থাপনের গুনে বিষময় খাবারও খাইতে ভালো লাগে, খারাপ উপস্থাপনা হলে সুস্বাদু খা... See Moreবারও মুখে রোচে না। আপনি অত্যন্ত প্রীতিময় শব্দ ও সুস্বাদু যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করেছেন যে, যত প্রতারণাই হোক, সব জায়েজ, (প্রতারনা যেহেতু মেয়েদের সাথে, সেজন্য বোধহয় একটু বেশী জায়েজ!), কিন্তু সেই রিপোর্টের দুর্বল উপস্থাপনার দোষে, আসল সত্য প্রকাশও নাজায়েজ!
Mon at 7:06pm

Dilruba Sharmin Sharmi
মাহবুব ভাই, আপনাকে একটা গল্প বলি। অনেক দিন আগের কথা। ঢাকার রায়েরবাজারের পাশে নতুন আরেকটা বধ্যভূমি আবিস্কৃত হোল। কিছু খুলি ও হাড়গোড় পাওয়া গেল। আমি তখন গ্রামের বাড়ীতে। একলোক সেখানে ব্যাপক হৈ চৈ বাধিয়ে ফেললেন। কি ব্যাপার? ব্যাপার হোল, তিনি এই সব হাড়গোড়ের মূল সংখ্যা ও এদের '৭১ এ মৃত্যু নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন, শুধু তাই নয়, পত্রিকায় প্রকাশিত এই রিপোর্ট... See Moreির এক সাংবাদিকের বাড়ী সেই গ্রামে হওয়ায়, তা পুড়িয়ে দেবার হুমকি দিচ্ছেন। "৭১ এ কি এত লোক মরছে নাকি যে এতগুলান হাড্ডি পাইলো, আর ইগুলা ৭১ এ মরছে বুঝলো কেম্নে? ওই সাম্বাদিকের বাড়িত আগুন দে, আইজি!"...লোকটার জনপ্রিয়তা দেখে আমি ভাবলাম, নিশ্চয়ই উনি ঠিক কথাই বলছেন, নইলে এতো লোক তাকে সাপোর্ট করবে কেন! তখন তো আর জানতাম না, ভেড়ার বনে শেয়াল রাজা! ঘটনাটা পরে মীমাংসা হয়, এবং তারও অনেক পরে আমি জানলাম যে, তিনি ওই এলাকার একজন বিশিষ্ট রাজাকার, '৭১ এ বহু লোককে মেরেছেন, তাই অন্য কোন এলাকার অন্য কোন বধ্যভূমি আবিস্কৃত হলে, কোন কারণ ছাড়াই পুরান পরিচয় চাউর দিয়া ওঠে! এবং এগুলা স্রেফ একটা ঘটনায় সীমাবদ্ধ না, জগতের সকল জায়গায়, এক অপরাধী তার সম গোত্রের অপরাধীর পক্ষে খুব গলাবাজি করে! কে জানে কেন?

আপনি তো কবি। ফেসবুকে আপনার লেখা পাওয়া দুর্লভ না। আপনি বেশ রসিক এবং সুদর্শন। এখন আপনার মনে কি ভয় জাগে নাকি, সেরিন আপনাকে মিন করে লিখেছেন? বা যাদের মিন করে লিখেছেন, তাদের সাথে আপনার আত্মিক বা আদর্শিক যোগাযোগ আছে? তা না হলে, আপনি বেপরোয়াভাবে প্রতারক কবিদের ওকালতি শুরু করেছেন কি বিনে পয়সায়?
Mon at 7:26pm



Mahbub Morshed
শর্মী,
'আপনি অত্যন্ত ভালো ভাবে লিখে অপরাধীদের পক্ষ নিয়েছেন।' তোমার লাইন। দেখাও, আমি কোন বাক্যে অপরাধীর পক্ষ নিছি? তোমারে চ্যালেঞ্চ দিলাম। তিন দিন সময় দিলাম।
ব্যাখ্যা করতে না পারলে তিনদিন পর তোমার লগে আমার ভার্চুয়াল ও রিয়েল বন্ধুত্ব প্রত্যাহার কইরা নিবো।
Tue at 11:58am


Mahbub Morshed
শর্মী,
আগের প্রশ্নে উত্তর পাইলে তোমার নিচের মন্তব্য নিয়া আলোচনা করবো।
'আপনি তো কবি। ফেসবুকে আপনার লেখা পাওয়া দুর্লভ না। আপনি বেশ রসিক এবং সুদর্শন। এখন আপনার মনে কি ভয় জাগে নাকি, সেরিন আপনাকে মিন করে লিখেছেন? বা যাদের মিন করে লিখেছেন, তাদের সাথে আপনার আত্মিক বা আদর্শিক যোগাযোগ আছে? তা না হলে, আপনি বেপরোয়াভাবে প্রতারক কবিদের ওকালতি শুরু করেছেন কি বিনে পয়সায়?'
Tue at 12:25pm


Trivuz ত্রিভুজ
এইধরনের টপিকে একটা বিষয় আমার কাছে পরিষ্কার না... কোন নারী যদি কোন কবি বা ব্যক্তির ফেসবুকে এসে তার সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলে তাহলে তার জন্য একা ঐ কবি/ব্যক্তির দোষ কেন ধরা হবে? সম্পর্ক কখনো একতরফা হয় না। শেষ পর্যন্ত সম্পর্ক গড়ে ওঠার পেছনে নারীরা বরাবর পুরুষদেরই দায়ী করে কেন?
Tue at 1:08pm



Dilruba Sharmin Sharmi
মাহবুব মোর্শেদের মন্তব্য : “শর্মী,
'আপনি অত্যন্ত ভালো ভাবে লিখে অপরাধীদের পক্ষ নিয়েছেন।' তোমার লাইন। দেখাও, আমি কোন বাক্যে অপরাধীর পক্ষ নিছি? তোমারে চ্যালেঞ্চ দিলাম। তিন দিন সময় দিলাম।
ব্যাখ্যা করতে না পারলে তিনদিন পর তোমার লগে আমার ভার্চুয়াল ও রিয়েল বন্ধুত্ব প্রত্যাহার কইরা নিবো” এর প্রতিক্রিয়া হিসেবে লিখছি।

প্রথমেই বলে রাখা ভালো, সেরীন আমার আত্মীয় লাগেন না, ফলে তার পক্ষে গলাবাজি করার কোন লজিক নাই; আমার সকল প্রতিক্রিয়া সেরীনের রিপোর্ট, কাওসার আহমেদ সহ অন্যান্য লেখকদের ব্লগ, মাহবুব মোর্শেদের নোট, কবি চয়ন খায়রুল হাবীবের লিংক, এই ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন ব্লগে আলোচিত হওয়া সকল মন্তব্য, এবং ব্যাক্তিগতভাবে প্রতারিত হওয়া কয়েকজনের সাথে আলাপচারিতা ও তথ্য-উপাত্ত এর ভিত্তিতে লেখা, আর আমার নিজস্ব আদর্শিক মুল্যবোধ তো আছেই। অভিযুক্ত ব্রাত্য রাইসু আমার পরিচিত নন, ফেসবুকে সংযোগ নাই। সেরীনের সাথেও নাই। যা লিখেছি এবং যা লিখব তার সম্পুর্ণ দায়বদ্ধতা আদর্শিক। আমার করা মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কেউ কথা বললে, আমি সেটার উত্তর দেবনা, যদি বাহুল্য মনে করি।... See More
Wed at 3:33am


Dilruba Sharmin Sharmi
মাহবুব ভাই: আপনার লেখা পড়ে আমার প্রথমে খুব হাসি পেল, আমি একচোট হেসে নিলাম; হাসি পাওয়া উচিত না, ফ্রেন্ডশিপ কাট হয়ে যাচ্ছে, কান্না পাওয়া উচিত! আপনি তো ব্যাপক থ্রেট দেন! একদম বাংলা সিনেমার হিরু! যাক সে কথা। কাজের কথা বলি। আপনার সাথে আমার কোন কালেই রিয়েল লাইফ ফ্রেন্ডশিপ ছিলোনা, পরিচিতি ছিলো, আমরা একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। ভার্চুয়াল লাইফে মানে ফেস... See Moreবুকে আপনার সাথে আমার কোন ফ্রেন্ডশিপ নাই, কানেকশন আছে। যেটা নাই, সেটা হারানোর ভয়ে মূর্ছা যাবার উপক্রম কি করে হই? আর যে লাইন নাই সেটা কাটার ভয় দেখান? এ তো অক্ষমের আস্ফালন! আপনার মত আমার ফেসবুকে চার/পাঁচ হাজার আমপাবলিক বন্ধু (সো কলড) নাই, আমার কানেকশন সীমিত, এবং সেটা রাখতেও কিছু কোয়ালিটি লাগে(সেটা নিশ্চয়ই আপনার আছে, সেকারণেই আপনি কানেকটেড)। এখন কথা হোল, আমার যেহেতু জনগণের সাথে গণ কানেকশন নাই, এবং আপনার যেহেতু আছে, তাই আপনার আমার কাটাকাটি সংক্রান্ত দৃষ্টিভঙ্গী আলাদা হবে, স্বাভাবিক! হবে বিধায়, আপনি ধরে নিছেন, মারামারি বা আক্রমণের ভয় না দেখালে আমার মুখ থেকে কথা বাইর হবে না। কিন্তু আমার যেহেতু ফাউ বন্ধুত্ব নাই, তাই আমার ফেসবুকে কানেকটেড বন্ধুদের সাথে আমি সহজ আলাপচারিতা রাখি- জনসংখ্যার ঘনত্ব কম তো, অনেক সুবিধা! আমারে তাই “মাইরা হালামু কাইট্টা হালামু” টাইপ হুমকি না দিলেও চলত, ভদ্রলোকের মত জিজ্ঞেস করলেও হোত, কেন বলেছি। না বললে হ্যান করেঙ্গা ত্যান করেঙ্গা শুনতে আমার হাসিই পেয়েছে!!
Wed at 3:33am

Dilruba Sharmin Sharmi
আপনি যে ভার্চুয়াল জগতে লেখালেখি করেন, আপনি নিশ্চয়ই আশা করে বসে থাকেন যে, জগতের সকল লোক আপনার লেখা পড়ে ধন্যি ধন্যি করবে! তাই না? এবং সে মোতাবেক আপনার লেখার প্রতিক্রিয়ায় মিঠা মিঠা বুদ্ধিমান/ বুদ্ধিহীন কথার মধ্যে তিতা তিতা যুক্তিবাদী কথা আপনার হজম হবে কেন? সংগতও নয়! সমস্যা হোল অন্যখানে। আপনি কিন্তু বোকা না, আপনি চতুর। আপনি জানেন আপনি কি লিখেছেন, কেন ল... See Moreিখেছেন। এবং আপনি জানেন আপনার আমপাঠকেরা এই চাতুর্যের ফাঁদে পড়বে, তারা ধন্যি ধন্যি করবে। আপনি পুরো লেখা দিয়ে প্রমাণ করে ছাড়বেন সেরীন কত বড় নির্বোধ সাংবাদিক, মাঝখান থেকে প্রবাসী মেয়েদের সাথে ঘটে যাওয়া প্রতারণার বিষয়টা একটা মজা হিসেবে ফুটে উঠবে, পাঠক এই মজার অংশীদার হবে, এবং পুরোটাই হবে একটা রসিকতা; আপনার লেখার ফলাফল থেকেই আপনার লেখার উদ্দেশ্য আঁচ করা যায়, এর জন্য রকেট ইঞ্জিনিয়ার হওয়া লাগেনা। কিন্তু আপনার লেখার ফলাফল (অধিকাংশ পুরুষ পাঠকেরা সমস্বরে বলছে, মেয়েগুলা একেকটা ***, ওদেরও দোষ ছিলো, ভালো হইছে ** খাইছে, আমি দিতে পারলে বেশী ভালো লাগত!!) পক্ষান্তরে সেরীনের রিপোর্টের ফলাফল হিসেবে দাঁড়িয়ে যায়। এরা একই লোক না? ঢাবি’র টিএসসি’তে নিউ ইয়ার এর প্রাক্কালে বাধন যখন লাঞ্ছিত হোল, এরাই না বলল, ভালো হইছে, মেয়েরও দোষ, গেছে ক্যান এত রাইতে? কোন মেয়ে নির্যাতিত হলে, যৌন-নিপীড়নের শিকার হলে, সে কথা প্রকাশিত হবার মুহুর্তেই, “মেয়ে আগে গেছে ক্যান”, “কোন জায়গায় হাত দিছে প্রুফ দেখান” বাক্যাবলী কপচাতে থাকে। যখনই কোন অন্যায় ঘটে মেয়েদের সাথে, কিছু লোক সিনেমার হিরুর মত রেডি...মেয়ের দোষ...তোতা পাখি, এইটা ছাড়া মুখে আর বোল নাই।
Wed at 3:34am

Dilruba Sharmin Sharmi
এখন আপনি আমার উপর খেপছেন। কেন? কারণ আমি জোঁকের মুখে নুন দিছি। আপনার চালাকির বিপক্ষে যুক্তি দিছি, কিন্তু আপনি যুক্তি খুজে পাননা, তাই আমারে থ্রেট দিছেন, বাইক্য বানায়া দেও, কুথায় নিখেছি, নইলে কাট্টি! একটা বাইক্য না, হাজার বাইক্য বানায়া দিলেও আপনি সেটা খুজে পাবেন নাকি? বলবেন, এটা তো বাইক্য না, ভাব! আপনি রাগে অন্ধ হয়ে না থাকলে আমার প্রথম মন্তব্যেই যুক্তি খুজে পেতেন, যুক্তি খুজে পাইছেন স্বীকার করলে তো, পালটা যুক্তির প্রশ্ন আসে, সেটা না থাকলে, আসে বুজরুকি- থ্রেট!
Wed at 3:34am

Dilruba Sharmin Sharmi
সেই রাজার গল্পটা শোনেন নাই? রাজা এলাকায় ঢেড়া পিটিয়ে দিলেন, আমাকে এই গল্পটা বুঝিয়ে দাও, না দিতে পারলে গর্দান যাবে, আর দিতে পারলে পুরষ্কার পুরো রাজ্য! মন্ত্রী খুব চিন্তিত হয়ে বললেন, ও কি রাজামশায়, গল্প বুঝিয়ে দিলে যে রাজ্য নিয়ে যাবে! রাজা বললেন, আমি গল্প বুঝলে তো!! হো হো...আপনাকে যুক্তি দেখাব কি আপনাকেই কনভিন্স করার জন্যে? কেমনে? আপনি তো আগে থেকেই কনভিন্স! আপনি তো পুরাটাই রসিকতা পাইছেন। টপ টু বটম। প্রতারণা কোন অপরাধের মধ্যেই পড়ে নাই! অপরাধ করছে সেরীন, সে এগুলা ঘাইটা বাইর করছে।
Wed at 3:34am


Dilruba Sharmin Sharmi
ধরেন, একজন হলেন আসামী পক্ষের উকিল, তার একমাত্র উদ্দেশ্য আসামীকে ছাড়ান দেয়া, কিন্তু রেপ তো হয়া গেছে, এখন তো আর উপায় নাই। কিন্তু উপায় আছে, রেপের প্রমাণ কই? ভিকটিমের শরীলে তো বীর্য পাওয়া যায়নাই! এক সাক্ষী আছে, কিন্তু তার কথার এইখানে ফাক, ওই খানে ফাক। সুতরাং, সাক্ষীরে টার্গেট কর, আদালতরে বুঝাও সাক্ষী কথা ঠিক মত বলেনা, তাই কোন রেপ হয়নাই, কোন অন্যায় হয়না... See Moreই, সব ঝুটা! (এখানে রেপ শব্দটা উপমা হিসেবে ব্যাবহ্নত, কোন গর্দভ যেন আবার প্রশ্ন করে না বসে, সেরীনের রিপোর্টে তো রেপ শব্দটা নাই)ওই কেসের উকিল যেমন জানে রেপ হোক বা না হোক, কিছু একটা লাঞ্ছনা হয়েছে, তেমনি এখানেও প্রতারণা হোক বা না হোক কিছু একটা হয়েছে যে, সেটা আপনিও জানেন, আমিও জানি, সেরীনও জানে, আদালতও জানে, জানে এই বুদ্ধিমান জনগোষ্ঠী। কিন্তু সেই অপরাধের প্রতিবাদ না করে, যখন কেউ বাদী পক্ষের এক সাক্ষীর বাচনিক ত্রুটি নিয়ে নাচাপিচা করে, তখন সন্দেহ হয়, এই সেই আসামী পক্ষের উকিল না?
Wed at 3:34am
Dilruba Sharmin Sharmi
Dilruba Sharmin Sharmi
ভাবছিলাম, জাফরিন সারার মন্তব্য নিয়ে। উনি আপনাকে নিয়ে বেশ লিখছেন শুনেছিলাম, সারা আমার ফেসবুক বন্ধু না, তাই সে লেখা আমার পড়া হয়নি; কিন্তু এখানে লিখেছেন দেখে কিছু আঁচ করা গেল। আপনি উনাকে বংগানুবাদ করতে বলেছেন না? সেটা আমিই করে দিচ্ছি। সারা আপনাকে Pimp বলেছে। Pimp শব্দের অর্থ কেমব্রীজের অভিধানে দেয়া : a man who controls prostitutes, especially by ... See Morefinding customers for them, and takes some of the money that they earn; পিম্প মানে বেশ্যপাড়ার দালাল! জাফরিন সারা আপনাকে বেশ্যার দালাল বলেছেন বলে কি তার সাথেও কাট্টি দিবেন? তারে কয়দিন সময় দিবেন? তিনি আপনার জন্যে মাটিতে গড়াগড়ি দিয়া কানবেন বলে তো মনে হোল না! আপনি নোটের শেষ বাক্যে বাংলাদেশের সাহিত্য নিয়ে একটা সস্তা রসিকতা করেছেন; আমিও এখন একটা রসিকতা করি, সস্তায় সস্তায় কাটাকাটি। হে হে...জাফরিন সারা কিন্তু প্রবাসী নারী আর আমার কিন্তু একটা NikonD40 আছে! তবে মনে হয়, হিসাব বরাবর হয়নি বলে, রেগে মেগে কাট্টি দিচ্ছেন! হে হে...
Wed at 3:35am


Dilruba Sharmin Sharmi
আপনার এত বিকট প্রতিক্রিয়ার কারণ অবশ্য অন্য জায়গাতেও হতে পারে। নতুন দেশ পত্রিকায় যে প্রতারক কবিদের দল পঞ্চপান্ডবের কথা বলা হচ্ছে, সে সুত্রে ব্রাত্য রাইসুর নাম এসেছে, আসছে, বিষয়টার সমধান হওয়া জরুরী, রাইসু আমাদের সাহিত্যে জরুরী, দোষী হোক বা নির্দোষ, সবই প্রমান হওয়া জরুরী। রাইসুর বিরুদ্ধে অভিযোগ আসছে মানে এই না যে, উনি প্রতারক, আবার অভিযোগ আসলেই পুরো জ... See Moreল ঘোলা করে ফেলতে হবে সেটাও কাম্য না। এখন... “অপরাধীদের পক্ষ নিয়েছেন” বলে আমি কিন্তু মোটেই বুঝাই নাই যে, রাইসু আপনার বন্ধু এবং কথিত অপরাধী বলেই আপনি তার পক্ষ নিয়েছেন!! রাইসু এখানে ম্যাটার না, এখানে ম্যাটার প্রেমের ভান করে প্রতারনা করার সামাজিক মনস্তাত্বিক অপরাধের প্রেক্ষিত। আপনার অবস্থান হওয়া উচিত প্রতারিতের পক্ষে, তা সে যতই গু গোবর খাওয়া গবেট প্রবাসী হোক না কেন, কারণ অন্যায় তার সাথে ঘটেছে। আপনি প্রতারনার রিপোর্ট সম্বলিত সাংবাদিকতার ভূল ধরবেন কেন? ভুল ধরবেন ভালো কথা, সেটা আপনার মুল এবং একমাত্র ফোকাস হবে কেন? রিপোর্ট কি আপনার বিরুদ্ধে লিখছে? না! আপনার বন্ধুর বিরুদ্ধে লিখছে? তাইলে কি লিখছে? জগতের সকল কবিদের প্রতারক বলছে? না! প্রতারক কবিদের নানান প্রতারনার কথা বলছে? হ্যাঁ। ও...তাইলে আপনার লাগে কেন, আপনি প্রতারক? না। তাইলে? আপনি এই জগতের একমাত্র কবি?
Wed at 3:36am

Dilruba Sharmin Sharmi
বিরুপ প্রতিক্রিয়াকারীদের জন্য : যারা কবিতা লেখেন তারা তো বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা করেন, তাদের এই সামান্য জিনিষটা বোধ হয়না কেন যে সেরীন ফেরদৌস তার রিপোর্টে মোটেও জগতের তাবৎ কবিদের, ফিল্মমেকারদের বা লেখকদের অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করেননি। তিনি তার লেখার ধরনে objective narration এনেছেন, বর্ণনার ধরন ছিলো passive... See More, লেখার উদ্দেশ্য জরুরী, কি মিন করাতে চেয়েছেন সেটা জরুরী, কোন মেসেজ দিতে চেয়েছেন সেটা জরুরী, প্রতারণার খবর দিতে চেয়েছেন; কিন্তু প্রবল ভাবে শক্ত প্রতারক কবিদের যে বলয়, তার বিরুদ্ধে সেরীন তার দুর্বল সাংবাদিকতা দিয়ে দাঁড়াতে পারলেন না, বোধ হয় এ কারনে যে, তিনি একা।
Wed at 3:36am


Dilruba Sharmin Sharmi
প্রবাসী যে নারীরা বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও নতুন করে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান, সেটা কি এ কারনে যে তাদের জীবন তাদের স্বপ্ন তাদের সাথে প্রতারণা করেছে? তাদের জীবন তাদের সাথে প্রতারণা করেছে বলে, তারা তাদের স্বামীদের বা বৈবাহিক জীবনের সাথে প্রতারনার ন্যায্যতা লাভ করেন না; আবার তারা তাদের স্বামীদের সাথে প্রতারণা করেছেন বলেই পালটা তাদের সাথে দেশীয় কবি পরিচয়দানকা... See Moreরী পুরুষদের প্রতারণা জায়েজ হয়ে যায়না। কিন্তু এই প্রতারণাগুলো ক্রমান্বয়ে হয়ে ওঠে ভয়ানক ও ক্ষতিকারক। যে একবার প্রতারনা করে/ প্রতারিত হয়, সে নতুন করে আরো বড় মাত্রার ও শক্তিশালী প্রতারনার ক্ষেত্র তৈরী করে। যে পুরুষেরা তাদের কবি পরিচয়কে পুঁজি করে মেয়েদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে, তারা তাদের কবিতায় আমাদের কি দেবেন? আমাদের সংস্কৃতিকে কতটা সভ্য করবেন?
Wed at 3:37am

Dilruba Sharmin Sharmi
আমরা তো কবিতায় রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহকে নিয়ে, আমাদের রফিক স্যারকে নিয়ে গর্ব করি; আমরা তো জীবনানন্দের কথা বলি, সুকান্তের কথা বলি; বিপ্লবের, মুক্তির, মানবতার আর সত্যের জয়গান গেয়েছেন এমন কবিদের উত্তরাধীকার হতে চাই। তার নমুনা কি ভিডিও ক্যামেরায় রেকর্ড করা যৌনদৃশ্যের নামে ব্লাকমেইল? আর আমরা সবাই নিজেরা নিজেদের কবি পরিচয় দিয়ে এই ভন্ড কবিদের পক্ষে বলেই... See More যাচ্ছি! মাথা কুটে মরছি সেরীন কোথায় কি ভুল লিখলেন তার পোস্টমর্টেম করতে! কেন? হ্যাঁ, বলব না কেন, অবশ্যই বলব। সেরীনের রিপোর্টে ভুল থাকলে তা যেমন চিহ্নিত করা জরুরী, প্রবাসী মেয়েরা ভুল করলে সেটারো সমালোচনা করা জরুরী। কিন্তু সেটা কি প্রতারক কবিদের প্রতি সামান্য তিরস্কার না দেখিয়েই? এই কবিরা হয়ত আইন আদালতের কাছে শাস্তি পাবেন না, কিন্তু অন্তত আমাদের কাছে ভৎসনা পাবেন না?
Wed at 3:37am


Dilruba Sharmin Sharmi
মাহবুব ভাই, এবার আপনার থ্রেট প্রসংগ। আপনার সাথে তো আমার ভার্চুয়াল যোগাযোগ, তাই লজিকে পারেন নাই বলে, ‘বন্ধুত্ব’ কাট্টি দিবেন বলেছেন; ধরেন যদি আমার বাড়ী আপনার বাড়ীর পাশে হোত, তাহলে কি করতেন? মারতে আসতেন? তখন কি বইলা থ্রেট করতেন? কি করবেন? পাড়ার মাস্তানদের সাথে আপনার ‘দেইখা নিব’ টাইপ হুমকির কোন পার্থক্য খুঁজে না পাবার হতাশায় একটা কথা মনে হোল, এই দেশের... See More ছেলেরা খালি মুখে থ্রেট দেয়না, এসিডও মারে, তুলে নিয়ে রেপও করে, গ্যাং রেপ হলে অবশ্য ভিন্ন কথা, তখন তারা মেয়ের বাড়ীতে আসে; আপনি খুব ভালো লোক, আঁড়ির মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখছেন। ‘পুরুষতান্ত্রিকতা’ শব্দটার তো এখন অতি ব্যবহারে পচনের দশা। কিন্তু উপায় নাই, বার বার এই দেয়ালে মাথা ঠুকে মরছি; পুরুষতান্ত্রিকতার শেকড় কিন্তু অনেক লম্বা, একেকজন তার একেক রকমের ব্যবহার করে, একেক জনের সাথে অন্য জনের মিলও থাকেনা বেশীর ভাগ সময়, (এর নানামুখী ব্যবহারের প্রতিভা দেখে আসলে আমাদের মুগ্ধ হওয়া উচিত!); আপনার এই দেইখা নিব রণহুংকার কি আমি নারী বন্ধু বলে? প্রবাসী পুরুষেরা দেশীয় নারী কবিদের দ্বারা প্রতারিত হলে কি একই নোট দিতেন? সেরীন ফেরদৌস নারী সাংবাদিক না হলেও একই প্রতিক্রিয়া দেখাতেন? পুরুষতান্ত্রিকতা যদি বিরাট বৃক্ষ হয়, তাহলে আপনার নোট এক পুরাতন সবুজ কোমল পাতা! এর কর্তন জরুরি, বিকাশ নয়!
Wed at 3:37am


Dilruba Sharmin Sharmi
মানুষের ক্রিয়া দিয়ে তাকে কিছুটা বোঝা যায়, কিন্তু প্রতিক্রিয়ায় বোঝা যায় প্রায় পুরোটাই। পুরো ঘটনাটিতে আপনার প্রতিক্রিয়া কি ছিলো মাহবুব ভাই? আমাকে উত্তর দেয়া লাগবে না, কারণ সে উত্তর আমি জানি; উত্তরটা নিজেরে পৌছান। আর হ্যাঁ, আপনাকে যতই গাল-মন্দ করিনা কেন, আপনি আমার ফেসবুকে কানেকটেড; আমার সকল বক্তব্যই যুক্তির কারনে ও প্রতিক্রিয়ার কারনে উপস্থাপিত, কিন্তু... See More যদি সেখানে অযাচিত কোন অশোভনতা প্রকাশ পায়, আমি সেজন্য দুঃখিত, আমার বক্তব্যের জন্যে নয়। আর আপনি যে প্রস্তাব দিয়েছেন, কেন অপরাধীদের পক্ষ নিয়েছেন বলে মনে করেছি সেটার যুক্তি খুঁজে দিতে, তিন দিনের মধ্যে না দিলে, কানেকশন বন্ধ করার হুমকিসমেত, সেই প্রস্তাব সবিনয়ে প্রত্যাখ্যাত হোল!
শুভ নববর্ষ।
Wed at 3:38am

Monday, April 12, 2010

ঝিহাদের ডাখ!

বাথিজাবাথিজিরা!

তুম্রা ত জান, লুকালঠকড়ুপী পাপিশ্ঠ আছিপ এমতাঝ রভি, ড়াশেদুল্ল হাপিচ ড়াহা, নরপষু কৈশিক, তাহাড় ছামছা ষড়থ উ তাহাদিগেড় সখলের ছামছা এককামড়ুল হক ষামিম কিড়ুপে সামুবলগে কাগুক বলক মাড়িয়াচে।

হা বাথিজা। তাহাড়াই একন সামুর মডু। তাহাড়া এক নিকে দমশন কড়ে অপড় নিকে উজা হই ছিকিথশা কড়ে।

তাহাদেড় আদড়ে আহোলাদে সামু অথিথের নেয় পুনড়াই ছাগুদিগের আস্থানাই পড়িনথ হইয়াচে। কিন্থু উহাদিগকে পুন্দাইথে গেলে আমাদিগকে জেনাড়েল উয়াছ বেন পবৃথি অপমান্নজন্নক আছড়ম কড়ি সামু হইথে কেদাইয়া দেউয়া হই, কিম্বা আমাদেড় মুক ছাপি রাকা হই।

কিন্থু সামুবলগ আমাদেড় সখলেড়! সামুর উপড় আমাদেড় দকল পুনরাই কাইম কড়িথে হইভে!

তাই একন হইথে ঝিহাদ ছলিভে কাগুশকথিতে!

আইস বাথিজারা! আইস বাথিজিরা! সামুর ছাগুদের পুন্দাই লালনিল কড়ি ছল।

পেছবুখে যেইসপ ছাগুর ছামছা কভি ষাহিথ্যিক আচে, পর্হাদ মঝাড়ের অবৈদ সন্থানেড়া আচে, তাহাদিগকেউ আমড়া পিঠাই বর্থা ভানাইভ!

এবাড়ের সমগ্রাম ছাগুমাড়াড় সমগ্রাম!

কাগুশকথি ইঝ বেক!

Friday, April 9, 2010

লুকালঠকের পড়িছই জানিলাম

লুকালঠক নিকটি একন আর আমার পিড়িয় বাথিজা পল্লপ মহাইমেন আর সিমু নাছেড়ের হাথে নাই :( ।

নিকটি একন বেভহাড় কড়িথেচে ড়াশেদুল হাপিচ উড়পে রাহা, আছিপ এমথাজ রভি, পাপিশ্ঠ গুনাগাড় কৈশিক ও তাহাড় ছামছা ষড়থ, এককামড়ুল হক ষামিম। তাহাদেড় পড়ামর্শ দিথেচে রাসেল বাথিজা, পিয়াল বাথিজা ও আরউ এক বাথিজা। আর নিকটিকে বাড়ায় কাঠাইতেচে ফেসিবাদি দীন মহম্মদ উড়পে সুমন রহমান, কভি উ কতাষাহিথ্যিক।

আমি ষুদু জানিথে চাই, ইহাদেড় মদ্দে কুন পাপিশ্ঠটি সামুথে কাগুর এখাউন্ট ডিল্লিঠ মাড়িয়াচে।

শাকিভ কানের চভি পিট কড়ি পেছবুখে পেম কড়িথেচে ফেসিবাদি সুমন রহমান

বাথিজাসখল!

তুম্রা ত জান ফেসিবাদি দীন মহাম্মদ উড়পে সুমন রহমান কিরুপ পাপিশ্ঠ!

এক বথশর ঝাবৎ ফেসিবাদি সুমন রহমান পেছবুখে গঢ়িয়া তুলিয়াচে এক পথাড়ক ছক্র। এই ছক্রে তাহাড় সমগি বাথ্য ড়াইছু, ঝামাল ভাস্কুর, ইমড়ুল হাছান উ সোহেল্ল হাছান গালিবাঝ। ইহাড়া একথ্রে পমচ পানঢপ নামে পড়িছিথ।

এই ছক্রের কুকির্থির কতা পাঁস কড়িয়া দিয়াচে সেড়িন পেরধৌচ, তাহাড় নথুন দেষ পথ্রিকাই।

ফেসিবাদি সুমন রহমান বিগথযৌভনা নাড়িদের ষহিথ পেছবুখ-পেমের সম্পক্ক গড়ি তুলিথ। এই কাঝে সে বেভহাড় কড়িথ বাংলাড় দামাল নায়ক শাকিভ কানের কিচু পঠু। তাহাকে এইসব পঠু সড়ভড়াহ কড়িথ তাহার সামবাদিগ ছামছা আছিপ এমতাঝ রভি উ সিমু নাছেড়ু। শাকিভ কানের চভি পিট কড়ি সুমন রহমান অসংখ বিড়িদ্ধ নাড়ির সহিথ কাচ্ছর কাচ্ছর কতা বলিথ উ তাহাদের বিলাকমেইল কড়িথ। বিনিমই তাহাদিগের নিখট হইথে আদাই কড়িথ বিলাকবেড়ি ফুন, লেপঠপ ও কেমেড়া।

তাহাড় বাকি ৪ ছামছাবিড়িন্দউ একই কাম কড়িথ।

লেপঠপগুলি বাংলাদেশের কুখ্যেত ছুরাইলেপঠপ কারভাড়ি ছাগুরাম তিরিভুজের মাদ্যমে দেশে বিখ্রই কড়া হইথ। কেমেড়া বিখ্রইয়ের দাইত্থে ছিলু ঝামাল ভাস্কুর উ বাথ্য রাইছু। ইমড়ুল আর গাল্লিবাঝ কি কড়িথ তাহা একনউ পশ্ঠ নহে, তদন্থ ছলিতেচে।

তুম্রা ত জানু ফেসিবাদি সুমন রহমান ঘন্ন ঘন্ন বাংলাদেশ ছিমগাপুড় যাথাইয়াথ কড়ি তাখে। কিন্থু কেনু? সে আসিথ এইরুপ বিলাকমেল কড়ি আদাই কড়া সামগ্রি দেশে পাছাড় কড়িথে। পিড়িভার সমই সে তাহাড় বখড়ার টেকা মুল্যভান বইদেষিক মুধ্রাই ড়ুপান্থড় কড়ি গুপনে তাহাড় আন্ঢারপেন্ঠে কড়ি ছিমগাপুড় লই যাইথ।

ফেসিবাদি সুমন রহমানকে র্যাব কথৃক গেপ্থাড় উ জিগ্যাসাবাধ কড়িবার আখুল আভেদন জানাই।